Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Blog Article

হঠাৎ দেখা প্রেমের কবিতা

মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে ফুলটা হাতে নিয়ে বললো, থ্যাংককিউ। ছেলেটি বললো আমি থ্যাংককিউ নেবনা। মেয়েটি বললো তাহলে কি চাও? ছেলেটি বললো আগামীকাল বলবো।

স্কুল জীবনটাকে আজও বড্ড মিস করি, টিফিন টাইমে বন্ধুদের সাথে টিফিন ভাগ করে খাওয়ার মজাটাই ছিল আলাদা।

(দিশা রক্তিমের কথা শুনে আরো জোড়ে কান্না শুরু করে দিলো)

(দিশা ওর কথা শেষ করার আগেই ওর আম্মু ওর গালে ঠাসস” ঠাসসস” করে দুটো থাপ্পড় মারে। তারপর….

আরে বাবা রক্তিম’। তুমি কখন এলে! আর কোথায় যাচ্ছ তুমি এখন। আরে একি তোমার চক্ষে পানি কেনো। কি হয়েছে বাবা!

তা হল- আত্মসম্মান, সমর্থন এবং বন্ধুত্ব।” – টেরি উইলিয়ামস

মেয়েটি তার বন্ধু নায়েবকে ফোন করে জানতে চাইলো এই কাজ কে করেছে। নায়েব তাকে যা বলল তা হল “আমি জানি যে ছেলেটি তোমাকে পছন্দ করতো, সে অনেক দিন আগে মারা গিয়াছে। আমি এও জানি তুমি আজকে আমাকে ফোন করেছ কেন? নিশ্চয়ই তার জীবনের সব জানতে চাইবে?

মৃত্যুর আগের দিন নির্মাতা রাজুকে যা বলেছিলেন সালমান

আরে নাহ, আন্টি তেমন কোনো ব্যাপার না। আসলে আমার একটু জরুরী কাজ পরে গেছে তো তাই ‘তাড়াহুড়ার মধ্য দিয়ে যেতে গিয়ে হঠাৎ চক্ষে একটা পোকা পড়ে যায়। আর তার জন্যই চক্ষু দিয়ে হালকা পানি পরছে। ওসব কোনো ব্যাপার না। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে। আচ্ছা আন্টি আমি এখন চলি আমার একটু তারাআছে।

এরপর টেস্ট অসমাপ্ত জীবনের গল্প পরীক্ষা, তারপর স্কুল যাওয়া বন্ধ। কারণ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। এভাবেই কেটে যায় তিনটে মাস। তিন মাস পড় আবার আমাদের দেখা হয়। এতদিনে আমাদের সব পরীক্ষার ঝামেলা শেষ। সেও কলেজে ভর্তি হবে, আমি ক্লাস ১১-এ।

হুম’মনে আছে একমাস আগে আমি কলেজ থেকে বাসায় ফিরতে ফিরতে হঠাৎ রাস্তায় মাথা ঘুরে পরে যাই। তারপর যখন আমার জ্ঞান ফেরে তখন নিজেকে হাসপাতালে আবিষ্কার করি। কিন্তুকেনো।

জীবনের সব মুহূর্তগুলোর মধ্যে শৈশবের সেরা মুহূর্তটি কেটেছে স্কুলের দিনগুলোতে।

এসব কিছু বলছে আর পাগলের মতো চিত্কার করে কান্না করছে দিশা।

Report this page